জিয়া সাঈদ ঘুড়ি হবি ? উড়তে উড়তে নীল ছুঁই ছুঁই আমি তুই পাখি পাখি পাখনায় মেঘ মনে পড়ে
কুহকী রাত দশটা। নন্দিনী কফিশপে একা বসেছিল। আনমনে কফির চিনিটা গোলাচ্ছিল। আজ বহু বছর এই সময়টা এখানেই কাটায় সে— যতক্ষণ না কাফেটা বন্ধ হচ্ছে। কিন্তু আজকের মতন এতটা অন্যমনস্ক সে
ডি, সি,মন্ডল মনের মাঝে কত যে রুপ ফাগুন আসছে বলে, কোথা যে যাই কোন পথে যাই এই সে ধরার তলে। দেহের বরণ সুখটি গড়ন তাঁকাই চাঁদের পানে, মনটা যে যায়
এইচ,এম,আব্দুল লতিফ স্রষ্টার কৃপায় জন্ম নিলাম রঙিন সুন্দর দুনিয়ায়, ভাগ্যের লেখা যাবেনা খন্ডন যতই থাকি হতাশায়। সবার কথা ভেবে আমার কেটে গেল বেলা, সময় হলেই ছাড়তে হবে এই না রঙ্গশালা।
ফয়জুল হাকিম তোমাদের কাছে প্রতিটি ঘটনাই এক একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা,দূর্ঘটনা রইসউদ্দিনের লাশ কাঁধে নিয়ে বাড়ি ফিরে গেলে সাতগ্রামের মানুষ এসে জড়ো হলো, কেউ নিয়ে এলো জ্বালিয়ে আগরবাতি, কেউ বা গোলাব
মোশতাক আল মেহেদী ধূলা নিয়ে খেলা করে বায়ু তাকে ছোটবেলা মনে করে দেখি আঁকিবুকি ছায়া এলোমেলো বালক বালিকা সব চখা চখি! কত নাম বুকে রাখে মাটি ছেলেবেলা মেয়েবেলা সব বিকেলের
মাহফুজ রেজা নিয়ামতের এই মাসে পূণ্যের ডালা পূর্ণ কর, গরীব দুঃখীর কথা ভাবিস নিজের ভাবিস অতঃপর। পাপের বোঝা হবে খালি (যারা) সদায় থাকে উপবাস, ওদের জন্য কিছু করিস করিস নে
জিয়া সাঈদ একটি ভাষণ উদ্যানে সমুদ্রের উত্থান অতঃপর – কালো রাত লাল নদী আগুন আগুন শূন্য হাট, ভিটা ছেঁড়াখোঁড়া শাড়ি বাড়িতে বাড়িতে যোদ্ধা যুদ্ধ রাত্রিদিন যুদ্ধ চোরাগোপ্তা যুদ্ধ মুখোমুখি যুদ্ধে
ফয়জুল হাকিম রাষ্ট্রকে কেউ প্রশ্ন করে না, না,কেউ করে না। ভবন ধসে আগুনে পুড়ে গার্মেন্টস শ্রমিক মেয়েদের দেহ যখন মোমের মতো গলে গলে পড়েছিল, এমনকি কারো কারো দেহ কয়লা হয়ে
ডি, সি, মন্ডল ভালোবাসো হৃদয় খুলে সত্যের পথে চলো, আত্মদানে করবে সেবা সঠিক কথা বলো কর্মের তরে জী্ন ভরে উপকার যে করে, চলবে পথে সত্যের রথে তাতেই যে সুখ বরে।
