মোশতাক আল মেহেদী এখানে ঝড় বৃষ্টি ওখানে আলো ভালো আছো জেনে খুউব লেগেছে ভালো মাঝেমধ্যে খোঁজ নিও বয়স হয়েছে জীবনের ডালপালা নুইয়ে পড়েছে। আজ শুনি উনি শুয়ে অন্যজন নাই কত
রেজাউল করিম রোমেল স্বাধীনতা…. তোমার জন্য অন্যায়ের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছিল বিদ্রোহী বাঙ্গালী জনতা ৷ স্বাধীনতা…. তোমার জন্য একাত্তরের নরপিশাচ ভয়ে পালিয়ে ছিল শত প্রলোভন ছেড়ে ৷ স্বাধীনতা…. তোমার জন্য পিরোজপুরের
ডি, সি, মন্ডল বীর-বাঙালি যুদ্ধ করে মুক্তি যুদ্ধ নামে, আনলো তারা স্বাধীনতা বাংলার আকাশ ধামে। নয়মাস ধরে যুদ্ধ করে অঘাৎ রক্ত ঝরে, তিরিশ লক্ষ শহীদ হল স্বাধীনতা বরে। রক্তিম সূর্য
এইচ,এম,আব্দুল লতিফ না লেখা কিছু গল্প হঠাৎ কবিতার রঙে সাজে, স্মৃতির দুয়ারে কলিং বেলটা বেজে ওঠে মাঝে মাঝে। কত মেধাবী জীবনের পথে যুদ্ধের মোকাবেলা করে, যুদ্ধ করে কেউবা আবার অকালে
মাহফুজ রেজা নষ্ট মোবাইল, কম্পিউটার নষ্ট যন্ত্র পাতি, নষ্ট মানুষ কিনতো যদি ঘুচতো যে দুর্গতি। নষ্ট মানুষ কিনে নিয়ে করতো ভালো,কেউ, নষ্ট মানুষ বেচা কেনার পড়ে যেতো ঢেউ। নষ্ট মানুষ
মোশতাক আল মেহেদী কোথায় যেন দেখেছি খুব চেনা মনে হয় ঝিনুক স্বভাবে ডুবেছিল এতদিন, সেই চোখ এখনো তরুণ বাকি সব বুড়ো বয়স তাড়ানো গেলে তার চুলে বেনী দেখা যেত! এত
প্রান্তিক বিশ্বাস টিংটং! কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে আবার বেলটা টিপল ও। টিংটং। আবারও মিনিটখানেকের অপেক্ষা। এবার অধৈর্য হয়ে তৃতীয়বার যেই বেল টিপতে যাবে, অমনি সীমাদি দরজাটা খুলল। “খুব ভাল সময়ে এয়েচ
ডি, সি, মন্ডল আগের মতই নেই তো মানুষ মানুষ মমতা দানে, এখন সকল মানুষ যাহারা মানবতা নাই মানে। আগের দিনের মাঠ ঘাট পথ কতই সবুজ ছিলো, এখন সবই গোড়া মাটিতেই
মোশতাক আল মেহেদী একটা নদীর সাথে দেখা হলো বিকেলের পর তখন জলের কোলাহলে ছোট ছোট ঢেউ, আমি তার প্রবাহের গল্প শুনতে
মাহফুজ রেজা নেই জন্ম সনদ নেই পিতৃ পরিচয় পরিচয় একটা ই সে টোকাই। সে জানে না কেমন করে কোথা থেকে এল রেল লাইনের পাশে এই খুপরি ঘরে। শুধু জানে ক্ষুধা