২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| ৭ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
শিরোনামঃ
আজ ঝিনাইদহ হানাদার মুক্ত দিবস। আজ ৬ই ডিসেম্বর সুনামগঞ্জ পাক-হানাদার মুক্ত দিবস,৪৮জন শহীদের গণকবরে জেলা প্রশাসনের শ্রদ্ধাঞ্জলী প্রদান চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহানন্দা ব্যাটালিয়ন ৫৩ বিজিবির অভিযানে মোটরসাইকেল ও মোবাইলসহ আটক ২ সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী এড. নুরুল ইসলামের মনোনয়ন বঞ্চিত দেওয়ান জয়নুল জাকেরীনের বাসায় গিয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ চাঁপাইনবাবগঞ্জে নজেকশিস এর নবনির্বাচিত সভাপতি তরিকুল ইসলাম সিদ্দিকী ও সাধারণ সম্পাদক বাবুল আকতার ভারতীয় হাইকমিশনের অনুরোধের অন্তঃসত্ত্বা সোনালীকে বিএসএফের নিকট হস্তান্তর করল বিজিবি কোটচাঁদপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে নতুন মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি হরিণাকুণ্ডুতে ভোর হলো ঝিনাইদহের আয়োজনে সালেহা বেগম মহিলা ডিগ্রী কলেজে নবান্ন উৎসব ২০২৫ উদযাপিত। বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় বিশ্বম্ভরপুরের ভাদেরটেক বাজারে আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিজয় মাসে যুবক ও তরুন প্রজন্মকে নিয়ে ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা

হবিগঞ্জে হত্যার মামলায় একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবৎজীবন কারাদণ্ড

Reporter Name
  • Update Time : বুধবার, অক্টোবর ১৫, ২০২৫,

রাসেল মাহমুদ
হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

হবিগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যা মামলায় ১৪ জনের যাবজ্জীবন, একজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার ১৩ অক্টোবর দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক সৈয়দ মো. কায়সার মোশারফ ইউসুফ এ রায় দেন।

মামলায় দুজনকে বেকসুর খালাস ও মৃত্যুবরণ করায় তিনজনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

রায় প্রকাশের পর বাদীপক্ষ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠলে আদালত প্রাঙ্গণে চরম উত্তেজনা দেখা দেয়।

সদর মডেল থানার বিপুল সংখ্যক পুলিশ তাৎক্ষণিক পরিস্থিতি শান্ত করে।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী গুলজার খান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এ মামলায় আমরা মোটামুটি সন্তুষ্ট। আমরা সর্বোচ্চ সাজা প্রত্যাশা করেছিলাম।
সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম শাহাবুদ্দিন শাহিন বলেন, রায় ঘোষণার পর বাদীপক্ষ উত্তেজিত হয়ে আসামিদের উপরে হামলা চালাতে উদ্যত হয়।

আমরা তাৎক্ষণিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে করি।

কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে সে জন্য পুলিশ সতর্ক রয়েছে।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, জামায়াত নেতা মহিবুর রহমান চৌধুরীকে ২০১৩ সালের ১৭ জুন রাতে শহরের পুরানমুন্সেফি এলাকায় কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় তার বড়ভাই মুজিবুর রহমান চৌধুরী বাদী হয়ে মামলা করেন।

দীর্ঘ তদন্ত শেষে ২০১৫ সালে সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক সাজিদুর রহমান ১৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেন। মামলায় ২১ জন সাক্ষীর স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বিচারক রায় দেন।

রায়ে মামলার প্রধান আসামি শফিকুল আলম চৌধুরীকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও বাকি ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

দণ্ডপ্রাপ্তরা অন্যরা হলেন, জাহাঙ্গীর আলম, শেবুল মিয়া, রুবেল মিয়া, শামিম, আব্দুল মুকিত, আলমগীর, শামছুল হুদা ছরফুল, মকছুদ ওরফে ছাও মিয়া, তারা মিয়া, রতিশ দাশ, ছায়েদ মিয়া ও নাহিদ মিয়া।

এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বুলবুল মিয়া ও জুয়েল মিয়াকে খালাস প্রদান করা হয়।

একই সঙ্গে মৃত্যু হওয়ায় আকবর হোসেন, আব্দুল কাইয়ুম ও শাহজাহানকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

আরো খবর দেখুন